জীবন খারাপ ভাল সবরকম সময়ের মধ্য দিয়েই যায় । কিন্তু একজন ব্যাক্তি হিসেবে আমাদের যেটা দ্বায়িত্ব থাকে তা হল খারাপ মুহুর্ত গুলার জন্য জীবনে প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং সেই ভাল মুহুর্ত গুলাকে জীবনে ধরে রাখা যা সারা জীবন মনে প্রশান্তি দিয়ে যায় । কিন্তু জীবনের বাস্তবতায় চলতে গেলে আমাদের নানা রকম মানুষের সংঙ্গে উঠাবসা চলাফেরা করতে হয় । এই বন্ধুর পথে বুঝে উঠা খুবই কষ্টকর কে কোন প্রকৃতির মানুষ এবং কার মনে কি আছে, তবে চেহারা মানুষের পরিচায়ক, মানুষের চেহারার দিকে তাকালে হালকা হলেও আন্দাজ করা যায় উনি কোন প্রকৃতির ।
বন্ধু চেনা জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ন । আমার আজকের যে টপিক নিয়ে আমি আলচনা করছি সেটা হবে কিছুটা সর্তকতা মুলক এবং কিছুটা শিক্ষামূলক । মুল আলচনায় যাবার আগে প্রসঙ্গটা উল্লেখ করে নেই আমি কেন এই আলোচনা করছি । কিছু দিন আগে আমাদের অফিসে একটি ছেলে জব করতে আসে । ছেলেটির স্কিল খারাপ ছিল না । স্বভাবত আমাদের অফিসের ডিউটি চলে রাতে । ওই ছেলেটিও সারা রাত কাজ করে কিন্তু রাত শেষে সকাল বেলা যে শিক্ষাটি আমাদের দিয়ে যায় তা ছিল কিছুটা এই রকম । (২টা ল্যাপটপ, একটা ওয়াফাই এ্যাডাপটর, আর সবার পকট থেকে মোট মাট ৪০০০ হাজারের মত টাকা) বুঝতেই পারছেন আর মনে হয় বলার দরকার নেই । এর পর থেকে আমাদের অফিসের ডিউটি ডিসেন্ট্রালােইজড হয়ে গেছে । সবাই এখন অনলাইনে কাজ করে । এই ঘটনাটি আমাকে একটি কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে ”এক সুমুদ্র পানিও একটি জাহাজকে ডুবাতে পারে না যতক্ষন না পর্যন্ত এটি তার ভেতরে ঢুকতে পারে”
আসুন এখন জেনে নেই কিছু প্রয়োজনিয় বিষয়....
১. এই ধরনের সিকুরিটি ইসুর ক্ষেত্রে শুধু বিশ্বাসটাকেই প্রায়রিটি দিবেন না বিশ্বাসের সাথে সাথে কর্মিদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলাও কম্পানীর আয়াত্মে নিয়ে নিন ।
২. প্রয়জন হলে কর্মিদের স্ট্রং রেফারেন্স নিয়ে নিন কারন কোন প্রকার আনসারটেইন ঘটনার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে ।
৩. দরকার হলে পুলিম ক্লেয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিয়ে নিন কাউকে জব দেওয়ার আগে ।
এই ধরনের কিছু বিছিন্ন ঘটনার জন্য মানুষের মন থেকে ধিরে ধিরে শুধু বিশ্বাসের প্রতি আস্থাটা মকে যাচ্ছে এবং পৃথিবি হয়ে যাচ্ছে পুরা যান্ত্রিক ।
বন্ধু চেনা জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ন । আমার আজকের যে টপিক নিয়ে আমি আলচনা করছি সেটা হবে কিছুটা সর্তকতা মুলক এবং কিছুটা শিক্ষামূলক । মুল আলচনায় যাবার আগে প্রসঙ্গটা উল্লেখ করে নেই আমি কেন এই আলোচনা করছি । কিছু দিন আগে আমাদের অফিসে একটি ছেলে জব করতে আসে । ছেলেটির স্কিল খারাপ ছিল না । স্বভাবত আমাদের অফিসের ডিউটি চলে রাতে । ওই ছেলেটিও সারা রাত কাজ করে কিন্তু রাত শেষে সকাল বেলা যে শিক্ষাটি আমাদের দিয়ে যায় তা ছিল কিছুটা এই রকম । (২টা ল্যাপটপ, একটা ওয়াফাই এ্যাডাপটর, আর সবার পকট থেকে মোট মাট ৪০০০ হাজারের মত টাকা) বুঝতেই পারছেন আর মনে হয় বলার দরকার নেই । এর পর থেকে আমাদের অফিসের ডিউটি ডিসেন্ট্রালােইজড হয়ে গেছে । সবাই এখন অনলাইনে কাজ করে । এই ঘটনাটি আমাকে একটি কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে ”এক সুমুদ্র পানিও একটি জাহাজকে ডুবাতে পারে না যতক্ষন না পর্যন্ত এটি তার ভেতরে ঢুকতে পারে”
আসুন এখন জেনে নেই কিছু প্রয়োজনিয় বিষয়....
১. এই ধরনের সিকুরিটি ইসুর ক্ষেত্রে শুধু বিশ্বাসটাকেই প্রায়রিটি দিবেন না বিশ্বাসের সাথে সাথে কর্মিদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলাও কম্পানীর আয়াত্মে নিয়ে নিন ।
২. প্রয়জন হলে কর্মিদের স্ট্রং রেফারেন্স নিয়ে নিন কারন কোন প্রকার আনসারটেইন ঘটনার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে ।
৩. দরকার হলে পুলিম ক্লেয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিয়ে নিন কাউকে জব দেওয়ার আগে ।
এই ধরনের কিছু বিছিন্ন ঘটনার জন্য মানুষের মন থেকে ধিরে ধিরে শুধু বিশ্বাসের প্রতি আস্থাটা মকে যাচ্ছে এবং পৃথিবি হয়ে যাচ্ছে পুরা যান্ত্রিক ।